‘অপরাধের মাধ্যমে আয় করা সম্পদ উদ্ধার করতে হবে’

135707dudok-223014.jpg

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ

নিজস্ব প্রতিবেদক ।।

দেশের অর্থপাচার বন্ধে দ্রুত সময়ে পাচারকারীদের বিরুদ্ধে মামলা করে অপরাধলব্ধ সম্পদ উদ্ধার করতে হবে বলে জানিয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ। আজ শুক্রবার দুদকের এক বছর মেয়াদী কৌশলগত কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের প্রতিবেদনের ওপর পূর্ণাঙ্গ কমিশনের এক ভার্চুয়াল সভায় এ কথা বলেন তিনি।

ইকবাল মাহমুদ বলেন, দেশের অর্থপাচার বন্ধে দ্রুত সময়ে পাচারকারীদের বিরুদ্ধে মামলা করে অপরাধলব্ধ সম্পদ উদ্ধার করতে হবে। এ ক্ষেত্রে সিআইডি, জাতীয় রাজস্ববোর্ডসহ অন্যান্য সংস্থার মধ্যে নিবিড় সমন্বয় থাকতে হবে। কীভাবে এসব সংস্থার সঙ্গে কার্যকর সমন্বয় করা যায়, তা কমিশনের কৌশলপত্রের আলোকে বাস্তবায়ন করতে হবে।

কমিশনের মানিলন্ডারিং অনুবিভাগের কার্যক্রমের অগ্রগতি দেখে এ সময় সন্তোষ প্রকাশ করে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ২০১৯ সালে কমিশন ১১টি মানিলন্ডারিং মামলার ১১টিতেই অপরাধীদের সাজা হয়েছে। ২০১৮ সালেও শতভাগ মামলায় সাজা হয়েছিল। এককভাবে যখন দুদক মানিলন্ডারিং মামলা করতো তখন অসংখ্য মামলা দায়ের হয়েছে। অসংখ্য অপরাধীর শাস্তি হয়েছে।

দুদকের আইসিটি ও প্রশিক্ষণ অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ কে এম সোহেলের পরিচালনায় সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, দুদক সচিব মুহাম্মদ দিলোয়ার বখ্ত, মহাপরিচালক আ ন ম আল ফিরোজ, মো. মফিজুর রহমান ভূঞা, মো. জহির রায়হান, মো. রেজানুর রহমান, সাঈদ মাহবুব খান, মো. জাকির হোসেন প্রমুখ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

scroll to top