সাবেক ছাত্রনেতা আমেরিকার আঞ্চলিক কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব মাইন উদ্দিন কোম্পানীগঞ্জ প্রবাসী ফাউন্ডেশনের প্রধান ট্রাস্টি মনোনিত

main-uddin-USA.jpg

প্রবাসী ডেস্ক ।।

বাংলাদেশি আমেরিকান নাগরিক, আমেরিকাতে কোম্পানীগঞ্জ সমিতির অন্যতম উদ্যোক্তা, আশির দশকের কোম্পানীগঞ্জের ক্যাম্পাস কাপানো ছাত্রনেতা, ছাত্রলীগের মুজিব কলেজের সাবেক জনপ্রিয় সভাপতি, বর্তমানে আমেরিকা প্রবাসী, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, আঞ্চলিক কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব, কোম্পানীগঞ্জের গর্বিত কৃতি সন্তান জনাব মাইন উদ্দিন (বাবর আলী) কে কোম্পানীগঞ্জ প্রবাসী ফাউন্ডেশনের কার্যকরি পরিষদের সকল সদস্যদের সম্মতিক্রমে কোম্পানীগঞ্জ প্রবাসী ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি বোর্ডের প্রধান নির্বাচিত করা হয়। আজ ৩ আগস্ট ২০২০ স্থানীয় সময় দিনের ৩টায় ফাউন্ডেশনের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

মাইন উদ্দিন-এর সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
মাইন উদ্দিন ওরফে বাবর আলী, পিতা মরহুম আবদুল লতিফ মাতা শাফিয়া খাতুন। জন্ম ১৯৬৪ সালের ৩ ডিসেম্বর সাবেক সিরাজপুর ইউনিয়নে, বর্তমানে বসুরহাট পৌরসভার ২নং ওয়ার্ডের রামদি গ্রামে। শিক্ষাজীবনের হাতেখড়ি বসুরহাট প্রাইমারি স্কুলে। বসুরহাট হাই স্কুল থেকে ১৯৮৪ সালে ম্যাট্রিক পাস করে লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন ১৯৮৬ সালে। তারপর সরকারি মুজিব কলেজ থেকে ১৯৮৮ সালে ডিগ্রী পাস করেন। রাজনীতি ও সমাজ সচেতন মাইন উদ্দিন ১৯৮৭ সালে সরকারি মুজিব কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। ৮০-র দশকে কোম্পানীগঞ্জের জাসদ রাজনীতির প্রাণশক্তি ছিলেন মাইন উদ্দিন। তাঁর সময়ে কোম্পানীগঞ্জের জাসদ রাজনীতির সুসময়ে পরিণত হয়। ক্ষমতার বাহিরে থেকেও জাসদই এসময় কোম্পানীগঞ্জের রাজনীতির নিয়ন্ত্রক ছিলো।

১৯৯০ সালে বসুরহাটে ব্যবসা শুরু করেন। ১৯৯৩ সালে বাঙালির স্বপ্নের দেশ আমেরিকায় চলে যান। বর্তমানে আমেরিকার মেরিল্যান্ড শহরের একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী এবং স্থায়ী বাসিন্দা ।

মাইন উদ্দিন সামাজিক জীবনেও সরব এবং সৎ ও স্বজ্জন মানুষ হিসেবে সর্বমহলে গ্রহনযোগ্য । আমেরিকাস্থ কোম্পানীগঞ্জ ওয়েলফেয়ার সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা ও আজীবন সদস্য, মেরিল্যান্ড বাংলা স্কুলের পরিচালক। এছাড়াও দেশ-বিদেশে মানুষের আপদে-বিপদে পাশে দাঁড়ান। সামাজিক ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে সহযোগিতা করেন নিজের মতো করে। কোম্পানীগঞ্জের প্রতিটি স্থানীয় নির্বাচনে মাইন উদ্দিনের নজর ও নিয়ন্ত্রণ থাকে।

ব্যক্তিজীবনে ১৯৯০ সালে মুছাপুরের মৌসুমী আক্তার জেসমিনকে বিয়ে করেন এবং ২ ছেলে ১ মেয়ের জনক। একমাত্র মেয়ের জামাই আমেরিকার প্রথিতযশা কম্পিউটার সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

scroll to top